নারীর ক্যারিয়ার | ইসলাম এ নারীর ক্যারিয়ার | Shah Mohammad Tonmoy

 নারীর ক্যারিয়ার |  ইসলাম এ নারীর ক্যারিয়ার  | Shah Mohammad Tonmoy

faminist fore destroy family

এর আগে যে পোস্ট দিয়েছিলাম  সেটার প্রেক্ষিতে কিছু মানুষের নারীর ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু বিতর্কের জবাব সাধ্যমত দেবার চেষ্টা করলাম।

|| নারীর ক্যারিয়ার ||ইসলাম নারীকে তার স্বামীর পকেট মারার অধিকার দেয়।


 এইক্ষেত্রে স্বামীকে জানানোও দরকার নেই। (অবশ্যই ফালতু খরচে নয়)
//
উতবা (যিনি পরবর্তীতে মুসলিম হয়েছিলেন) একদিন রাসুলের কাছে তার স্বামী আবু সুফিয়ানের ব্যাপারে বিচার নিয়ে এসেছিলেন যে আবু সুফিয়ান খুবই কৃপণ স্বভাবের যে ঠিকমতো ভরন পোষণ দেয় না।
রাসুলুল্লাহ বলেন নি,
"তোমাকে নিজেদের ক্যারিয়ার নিজেদের গড়তে হবে, পুরুষদের দেখিয়ে দিতে হবে তুমিও পার। স্বাবলম্বী হও"
বরং বলেছিলেন,
আবু সুফিয়ানের অনুমতি না নিয়েই যে টাকা প্রয়োজন তা তার সিন্দুক থেকে নিয়ে ফেলতে। 
//  নারীর ক্যারিয়ার |  ইসলাম এ নারীর ক্যারিয়ার 
.
ইসলামে 'নারী' হল অতি সম্মানের এবং মুল্যবান একটি সত্তা, যার ভরন পোষণের ফরয দায়িত্ব হল পুরুষদের। হতে পারে সে পুরুষ বিয়ের আগে তার বাপ/ভাই বা বিয়ের পর স্বামী/ছেলে।
দায়িত্বশীল পুরুষ জান্নাত হারাতে হতে পারে এই দায়িত্বে অবহেলার কারনে। পুরুষ সক্ষম না হলে সেই দায়িত্ব নেবে খিলাফত রাষ্ট্র।
.

ইসলামে নারীদের সামাজিক মুল্যও অপরিসীম


ইসলামে নারীদের সামাজিক মুল্যও অপরিসীম। “হিজাব করে মহিলারা পুরুষদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে পারবে” – একটি বহুল প্রচলিত শয়তানি ধোঁকা।
অবশ্যই নারী ডাক্তার, নার্স, নারী টিচার প্রয়োজন নারীদের জন্যই। এইজন্য নারী শিক্ষা অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের সিস্টেমটা এমন যে নারী সারাজীবন শিক্ষা অর্জন করার তাকে এমন পরিবেশে চাকরি করতে হয় যে পরিবেশকে ইসলাম হারাম ঘোষণা করেছে। যেখানে পুরুষ সহকর্মী পাশে বসা থাকে ওই পরিবেশে হিজাব করে চাকরি করার কথা বলা লেইম জোকস ছাড়া কিছুই না।
হয়ত আপনি হিজাবের সংজ্ঞা বুঝেন না, আর না হয় শয়তানি ধোঁকায় আপনি আক্রান্ত।
.
একজন মা খুব ভালো করেই জানেন তার অনুপস্থিতিতে তার বাচ্চাকে কাজের মেয়ে বা বুয়া কিভাবে লালনপালন করবে। অথচ তথাকথিত ক্যারিয়ারের দোহাই দিয়ে এখনকার কিছু মায়েরা তাদের সন্তানদের দেখাশোনা করার পরিবর্তে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অফিস করে তার ক্যারিয়ারের মর্যাদা(?) রক্ষা করে।
অথচ হয়ত তার স্বামীর ইনকাম দিয়ে তাদের সংসার খুব ভালো করেই চলে যেত। টাকা রোজগারের জন্য সন্তানকে ঘরে কাজের লোকের কাছে ফেলে রেখে তার বাহিরে কাজ করতে যাওয়ার কোনই প্রয়োজন ছিল না।  নারীর ক্যারিয়ার 
.
যারা গার্মেন্টসে চাকুরী করেন, কম -বেশি তাদেরটা প্রয়োজনের তাগিদেই ! কিন্তু, কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডে যারা আছেন, তাদের অধিকাংশই বিলাসিতা কে আরেকটু বাড়ানোর জন্য চাকুরীতে নিজেকে নিয়োজিত করে থাকেন।
আমাদের প্রতিযোগিতা হবে, জান্নাতী তথা অনুকরণীয়দের সাথে, "সেকুলারদের" সাথে নয় ! কোনভাবেই নয় ! কখনোই নয়!
.
"প্রয়োজন" আর বিলাসিতা এক জিনিস নয়। আর এখানে বিলাসিতা নিয়ে কথা বলা হয়েছে। কেননা প্রয়োজন পূরনের জন্য তার বাবা বা স্বামীই যথেষ্ট! (একান্ত ব্যতিক্রম বাদে, যা এখানের আলোচ্য বিষয় নয়!)


"নারী ক্ষমতায়নের" নামে কিছু Masculine Standard কে মিট করতে গিয়ে পারিবারিক বন্ধন দুর্বল ও ধ্বংস হতে ইসলাম দেয় না।



কোন সামাজিক নিরাপত্তা দিতে পারছে না রাষ্ট্র, এটা জানা সত্ত্বেও আমাদের বিশিষ্ট সিভিল সোসাইটি ও বুদ্ধিজীবীরা নারীদের অনুপ্রাণিত করেই যাচ্ছেন ছেলেদের সাথে টেক্কা দিতে হবে তোমাকে।
কর্মক্ষেত্রে নারীরা রেইপ হোক বা সহকর্মীদের কু-নজর কু-বাসনার স্বীকার হোক অথবা রাস্তায় ছিনতাই এর মুখে পরুক, নারীদের রাস্তায় নামাতেই হবে।
.
শরীয়াহ যেটা অনুমোদন দেয়, সেটা করতে তো কোন বাঁধা নেই। কিন্তু যেটা শরীয়াহ সমর্থন করে না,সেটা করতে গেলেই যত মাথাব্যাথা।
ইসলাম নারীকে নারীর প্রয়োজনেই চিকিৎসক,শিক্ষিকা হতে অনুমতি দেয়। কিন্তু সাথে সাথে মাহরামদের দুর্গে অবস্থান করতেও নির্দেশ দেয়। আফসোসের বিষয়,আমাদের দেশে নারীদের-মাহরামের দুর্গে অবস্থান করে,পরিপূর্ণ হিজাবের সাথে-চিকিৎসা, শিক্ষকতা ইত্যাদি জায়েয কাজগুলো করার সুযোগ নেই।
.
বিশেষ শর্ত সাপেক্ষে নারীদের বাইরে কাজ করতে যাওয়া জায়েয আছে। যদি এসব মিলে যায় তবে সে বাইরে কাজ করতে যেতে পারে।
সেগুলো হলো
-প্রয়োজনীয় পরিমান অর্থের জন্য তার কাজ করা প্রয়োজন।
-কাজটি প্রকৃতিগতভাবে নারীদের জন্য উপযুক্ত হতে হবে। যেমন ডাক্তারী, নার্সিং, শিক্ষকতা, সেলাই এবং এরকম আরও।
-কর্মস্থলটি শুধুমাত্র নারীদের জন্যই হতে হবে এবং সেখানে নন-মাহরাম পুরুষদের সাথে কোন মেলামেশার সুযোগ থাকবে না।
-কাজের সময় সে পূর্ণরুপে শরীআহ অনুযায়ী হিজাব (পর্দা) করবে।
-তার কাজ তাকে মাহরাম ছাড়া ভ্রমনে বাধ্য করবে না।
-তার বাইরে কাজ করতে যাওয়া, কোনো হারাম কাজে জড়িত করবে না। যেমন - ড্রাইভারের সাথে একাকী অবস্থান করা বা পারফিউম ব্যাবহার করা যাতে নন-মাহরামরা নাকে তার ঘ্রান পায়।
-কাজ এমন হবেনা, যা তার প্রয়োজনীয় বিষয়াদিকে উপেক্ষা করতে বাধ্য করে। যেমন - গৃহের দেখাশোনা, স্বামী-সন্তানের যত্ন নেয়া।
শাইখ উসাইমিন (রহ.) বলেন, “নারীরা যেখানে কাজ করবে, সে কর্মক্ষেত্র শুধুমাত্র নারীদের জন্যে হতে হবে। যেমন- বালিকাদের শিক্ষাদান, কারিগরি সহায়তা পরিচালনা, নিজ ঘরে মহিলাদের জন্য নারী দর্জি এবং অন্যান্য। পুরুষদের সাথে মাঠে কাজ করা নারীদের জন্য জায়েয নয়, কারন পুরুষের সাথে তাকে মিশতে হতে পারে, যা মারাত্মক ফিতনাহ (কুকর্মে প্ররোচনা এবং নানা সমস্যার উৎস) তাই এটা উপেক্ষা করা উচিত।
.
উল্লেখ্য, রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন, “আমি পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বড় আর কোন ফিতনাহ রেখে যাচ্ছি না। আর,বনী ইসরাইলের প্রথম ফিতনাহই ছিলো নারী সংক্রান্ত। সুতরাং লোকদের উচিত তাদের পরিবারকে ফিতনাহ এবং ফিতনাহর উপকরণ থেকে দুরে রাখা। [ফতোয়ায়ে আল-মার'আহআল মুসলিমাহ : ২/৯৮১]
................... ...........
আশ্চর্য তামাশার বিষয় এই যে, নারী যখন ঘরে বসে স্বামী-সন্তানদের সেবা করে, ঘরদোর সাজায় তখন সেটা হয় পশ্চাদপদতা ও মৌলবাদীতা, অথচ এই নারীই যখন বিমানবালা হয়ে চারশত পুরুষের জন্য ট্রে সাজিয়ে খাবার সরবরাহ করে, আর তাদের লালসা-দৃষ্টির শিকার হয় তখন সেটা হয় সম্মান ও মর্যাদা !!
.
সব মেনে নিতে হবে তথাকথিত 'নারী ক্ষমতায়নের' খাতিরে। নারীদের 'বলির পাঠা' বানিয়ে হলেও পুঁজিপতিরা নিজেদের ব্যবসা ও মুনাফা টিকিয়ে রাখবে।
কিন্তু আমরা মুসলিমরা শরীরে এক বিন্দু পৌরুষত্ব থাকা পর্যন্ত আমাদের মা, বোন বা স্ত্রীর ব্যাপারে তা মানব না ইন শা আল্লাহ।


চাকরির ব্যাপারে আমার স্ত্রী আমার মতামত জানতে চাইলে আমি তাকে বলি,
স্বাভাবিকভাবে এবং অপ্রয়োজনে তার চাকরি করাটা আমি পছন্দ করিনা। সে করতে চাইলে হয়ত আমি বাধা দিবো না, তবে এই ব্যাপারে আমি সন্তুষ্ট থাকব না। বিশেষ করে এই ঈমানহারা নষ্ট যামানায় আমি মেয়েদের চাকরি করাটা ভীষন ভাবে অপছন্দ করি।
এই কথাতে আশেপাশের অনেক মানুষের চুলকালেও আমার স্ত্রীর কোন সমস্যা হয়নি আলহামদুলিল্লাহ।
সে স্বাভাবিক ভাবেই মেনে নিয়েছে। আমার এমন মানসিকতার পেছনের কারণ আমি তাকে ব্যাখা করেছি। আর আমি তার উপর নিজের ইচ্ছা চাপিয়েও দেইনি, বরং আলহামদুলিল্লাহ তার মানসিকতা আমার মানসিকতার সাথে মিলে গেছে।
_______________________
হুজুর মাইন্ডেড মানুষরা স্ত্রীর চাকরি করা অপছন্দ করেন, এর শরীয়তীয় অনেক কারণ তো আছে, এরপরে অন্যতম কারণ আমাদের গীরাহ (প্রটেকটিভ জিয়েলাসি) অনেক বেশি।
হজরত উমর (রাঃ) স্ত্রীর মসজিদে গিয়ে সালাত আদায় করতে যাওয়া অপছন্দ করতেন, কারন তিনি পছন্দ করতেন না তার প্রিয়তমা কে আবৃত অবস্থাতেও কেউ দেখুক। যদিও তিনি নিষেধ করেননি যেহেতু সালাতের ইস্যু।
স্বয়ং রাসুল (সাঃ) স্ত্রী দের ব্যাপারে জিয়েলাস ছিলেন। একবার এক অন্ধ সাহাবী আসলে, সেখানে উম্মে মুমিনীন আয়েশা (রাঃ) ছিলেন,তাকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ভেতরে যেতে বললেন। আয়েশা (রাঃ) বললেন,
"ইয়া রাসুলুল্লাহ! তিনি তো অন্ধ"
রাসুল (সাঃ) উত্তর দিলেন, "তুমি তো অন্ধ নও"
এছাড়াও অনেক সামাজিক কারণ আছে।
.
আমাদের এই দেশ মেয়েদের জন্য একেবারেই সেইফ না। এই শহরও সেইফ না। কর্মক্ষেত্র গুলোও সেইফ না।
অনেকে বলবেন হিজাব করে পরিপূর্ন পর্দা করে নিজেকে সংযত রেখে তারা সুন্দর পরিবেশে চাকরি করছেন। কথা সত্য, দেশে অনেক জব সেক্টরেই সুন্দর আন্তরিক পরিবেশ বিরাজমান।
.
সব ঠিক আছে, বোন আপনি হয়ত ভালো, আপনার চাকরিও ভালো, পরিবেশও ভালো। কিন্তু আপনার দশজন সহকর্মীর মানসিকতা, নজর সম্পর্কে আপনি কতটুকু নিশ্চিত ?
সুযোগের অভাবে অনেকেই সৎ আছে, হয়ত আপনার সামনে দৃষ্টি সংযত করে চলা কলিগও চোখের আড়ালে আপনার দিকে কুদৃষ্টি দেয়, শরীরের মাপ জোখ করে, নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে। আমরা নিজেরাও ছেলে, ছেলেদের মানসিকতা আমরা জানি।
একমাত্র আল্লাহ কে মনে প্রাণে ভয় করনে ওয়ালা ছেলেগুলো ছাড়া কোন ছেলের নজর বা আলোচনা থেকেই আপনি সেইফ নন।
.
আবার কেউ বলে থাকবেন, কিছু জানোয়ারের চারিত্রিক দোষে আপনি কেন স্যাক্রিফাইস করবেন ?
বোন আমরা নিরুপায়, আপনিও নিরুপায়। তারা তো জানোয়ার কিন্তু আপনি তো মানুষ, আপনি নারী, অমূল্য সম্পদ। আপনার ইজ্জত আব্রু তো আপনার। গেলেও আপনারই যাবে।
তাই এসব কার দোষ না দোষ প্রতিযোগিতায় না নেমে সেইফ থাকাই ভালো, কোন জানোয়ারের চারিত্রিক দোষ এর জন্য আমি তো আমার স্ত্রীর ব্যাপারে রিস্ক নিতে পারব না। ইসলামে নারীদের সামাজিক মুল্যও অপরিসীম
.
এছাড়াও সংসারে একজন এক্সট্রা উপার্জনশীল ব্যক্তির থেকে একজন স্ত্রী, একজন মা এর অতীব প্রয়োজন, আগে প্রয়োজন। একটা আদর্শ সংসার গঠনে অর্থ বিত্তই সব না, অনেক সময় অর্থ বিত্ত কিছুই না পারিবারিক সুখ শান্তির সামনে।
আর যদি বলেন মেধা মনন থাকতে উচ্চ শিক্ষিত হয় কেউ গৃহিনী হতে ?
.
এখানে প্রশ্ন রাখতে চাই, মেধা মনন উচ্চ শিক্ষা এর প্রয়োগ বা স্বদ্যবহার কী কেবল অর্থ উপার্জন দ্বারাই জাস্টিফাইড ? অর্থের বিনিময় দিয়েই কেবল যোগ্যতার বিচার ?
একটা অফিসের ইনচার্জ হয়ে দায়িত্ব নেবার থেকে থেকে একটা পরিবারের একজন মা/ স্ত্রী হওয়া টা যে আরো কত বড় দায়িত্বের , কত সম্মানের শুধু অর্থ সংশ্লিষ্টতার অভাবে অনেকে টের পায়না।
যেই কাজ আপনার মা/স্ত্রী করছেন তা একজন মানুষ রেখে করান ততটাই আন্তরিকতা দিয়ে (যা অসম্ভব) তখন বুঝবেন তারা যে খরচ বাচায় তা আপনার উপার্জনের দ্বিগুন হবে অন্তত। এটা নিয়ে আলোচনা করলে শেষ হবেনা।
আল্লাহ আপনাদেরকে, আল্লাহ এবং অতঃপর পরিবারের জন্য এই স্যাক্রিফাইসের অবশ্যই উত্তম প্রতিদান দিবেন। চরমভাবে মুল্যায়িত করবেন ইনশাআল্লাহ।
[পোস্টটি সম্পূর্ন ব্যক্তিগত মতামতের উপর প্রতিষ্ঠিত , যেসব ভাইদের স্ত্রীরা চাকরি করেন এমন অনেকেই পছন্দ করবেন না, সমস্যাও নেই, প্রতিটি মানুষ আলাদা, প্রতিটি মানুষের রুচিবোধ আর যুক্তিও আলাদা আলাদা এটাই স্বাভাবিক।তবে দিন শেষে এটাই বাস্তবতা]
তাহলে দ্বীনি বোনদের জন্য মহিলা ডাক্তার পাবো কোথায়?
উঃ - সেকেন্ড কমেন্টের রিপ্লাই এ।


"ফর্সা কালো আল্লাহ র দান"
-আর এস আই সাগর



ঐ মাইয়া, 
তুই কালা ক্যানে!?
কেমনে কইমু
আল্লায় জানে!

ঐ মাইয়া,
আট্টু যদি ফর্সা হইতি
ভালা একখান বর পাইতি!
অমন কইরে কইছো ক্যান্
ফর্সা হওয়া কারোর হাতে য্যান।

ফর্সা কেবল রান্ধে বাড়ে
কালারা কি রান্ধে না!
ফর্সা মাইয়া চুল বান্ধে
কালারা তা বান্ধে না!

ফর্সা মাইয়া হাসতে জানে
কালারা কি হাসে না।
ফর্সা মাইয়া বাসে ভালা
কালারা কি বাসে না!

ফর্সা মাইয়া পোয়াতি হয়
কালারা কি হয় না।
ফর্সা মাইয়ার বুদ্ধি হয়
কালারা কি হয় না!

ফর্সা মাইয়া ফর্সা হয়
নিজ গুণে তা হয় না,
ফর্সা কালা আল্লাহর দান,
এ কথা কেউ কয় না।

ঐ মাইয়া,
তুই চেতিস ক্যান!
অমন কথা কইলা য্যান!


চুপ কর তুই 
মানছি হার!
এমন কথা কইবো না আর?
Next Post Previous Post