"জয় শ্রী রাম অথবা ত্রিশুল" এঁকে দিত। এরপর শুরু হত পালাক্রমে ধর্ষণ।
ভারতীয়রা বর্বর দের একটু পরিচয় - "জয় শ্রী রাম অথবা ত্রিশুল" এঁকে দিত। এরপর শুরু হত পালাক্রমে ধর্ষণ।
এমনিতেই ভারতীয়রা বর্বর প্রকৃতির। যৌনতার ক্ষেত্রে তারা আরও বর্বর ও ভয়ঙ্কর। চলন্ত গাড়িতে ধর্ষণ করে, ভিকটিমের চিহ্ন মুছে ফেলতে, জানালা দিয়ে বাহিরে ফেলা দেওয়া। অথবা গ্যাং রেপের পর, আগুন দিয়ে ভিকটিমের দেহকে বিভৎসভাবে পুড়িয়ে ফেলা তাদের জন্য দুধ ভাত। আবার এসব ধর্ষণের ঘটনার পর, পর্ণ সাইটগুলোতে সার্চ লিস্টে সবার উপরে তাদের নামই থাকে। নারীরাও সমানতালে এসব সিন দেখাতে পারঙ্গম। মার্কিনীদের পরপরই তাদের নারীরা সবচে বেশিবার সার্চ করে, এসব বিভৎস দৃশ্য। আর যদি মুসলিম নারীদেহ পেয়ে যায়, যা তারা কৌশল হিসেবে গ্রহণ করে- মুসলিম নিধনে। সম্ভ্রান্ত মুসলিমদের সাথে তাদের আচরণ কেমন? তা জানতে নিচের লেখা-টুকু আপনাকে পড়তেই হবে। শুধু জেনে রাখুন। প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন।
'ভারতের গেরুয়া ফ্যাসিস্ট বিজেপি- আর এস এস এর রক্তখেকো সন্ত্রাসীগুলো যখন আমাদের মুসলিম মা-বোনদের রেইপ করার হুমকি দেয় তখন আমাদের অনেক পিসফুল মোজলেম ভাই-বোনদের দেখেছি এদেরকে অশিক্ষিত মূর্খ বলে হেসে উড়িয়ে দিতে। তো এই অশিক্ষিত মূর্খ কাল্টের অনুসারীরা কি করতে পারে তার জন্য বেশী দূরে যেতে হবে না। গুজরাট দাঙ্গার সময় তাদের কীর্তিকলাপ কি ছিল সেই ব্যাপারে কিছু উল্লেখ করলাম নিচেঃ
.
দাঙ্গার পর একটি আন্তর্জাতিক তথ্য সংগ্রহকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে একটি নারীভিত্তিক কমিটি তৈরি হয় যারা গুজরাট দাঙ্গার সময় মুসলিম নারীদের উপর হওয়া যৌন সন্ত্রাসের ব্যাপারে অনুসন্ধান চালায়। এই কমিটিতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি দেশের প্রতিথযশা নারী বিশেষজ্ঞরা ছিলেন। তারা অনুসন্ধান চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে যৌনসন্ত্রাসকে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা রাজ্যের মুসলিম নারীদেরকে দৈহিক ও মানসিক ভাবে সম্পূর্ণ সন্ত্রস্ত ও ধ্বংস করার সুপরিকল্পিত কৌশল হিসেবে নেয়। এমনকি তারা বলে যে বীভৎসতায় তা বসনিয়ার যুদ্ধে মুসলিম নারীদের উপর হওয়া যৌন নির্যাতনকেও হার মানায়।
.
প্রায় আড়াইশ'র অধিক নারীকে গণধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা করা হয় (এটা শুধু সেই সমস্ত ঘটনা যেখানে পুড়িয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। মোট ধর্ষণের সংখ্যা হিসেবে নিলে তা আরও কয়েকগুণ হয়ে যাবে।)
.
সবগুলো ঘটনাতেই একই ধরণের প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়। প্রথমে দাঙ্গাকারীরা সবাই মিলে মুসলিম মহিলাটিকে ধরে বাইরে নিয়ে আসত। তারপর একে একে তাঁর সব কাপড় খুলে সম্পূর্ণ নগ্ন করে তাঁকে রাস্তায় হাঁটাত (এঁরা সেই সমস্ত নারী যাঁদের হয়ত তাঁদের মাহরাম ছাড়া কেউ কণ্ঠও শুনেনি, চেহারা দেখা তো দূরের কথা। বিশেষত এই সমস্ত নারীদের দিকেই সন্ত্রাসীদের আগ্রহ ছিল বেশি কারণ এতে মুসলিমদের চূড়ান্তভাবে অপমান করা যাবে এবং এই পবিত্রতা রক্ষাকারী নারীদের সারাজীবনের জন্য মানসিকভাবে অপ্রকৃতস্থ করে দেয়া যাবে যদি তাঁরা বেঁচে যায় )। তারপর তাঁদের অনাবৃত গায়ে (বিশেষত স্তন এবং নিতম্বে) ধারালো বস্তু দ্বারা বিভিন্ন যুদ্ধহুংকার যেমনঃ "জয় শ্রী রাম অথবা ত্রিশুল" এঁকে দিত। এরপর শুরু হত পালাক্রমে ধর্ষণ। নারীর বয়স এখানে মুখ্য নয়। ১২-২০ বছরের মেয়েদেরকে হয়ত ৬০ বছরের বাবার বয়সী সন্ত্রাসীরা গণধর্ষণ করত, আবার এমনও হয়েছে ৪০ বছর বয়সী নারীদেরকে তাঁদের ছেলের বয়সী ১৪-১৫ বছরের সন্ত্রাসীরা মিলে ধর্ষণ করেছে। এমনকি ষাটোর্ধ নারীদেরকেও ছাড়া হয়নি শুধুমাত্র মুসলিম নারী বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্ত নারীদের সবার সামনে মাঝ-রাস্তায় ধর্ষণ করা হত।
.
অন্যান্য ক্ষেত্রে ঘরের ভিতর ঢুকে ঘরের পুরুষ সদস্যদের সামনে তাঁদের নারীদেরকে সবাই মিলে বলাৎকার করত যাতে মুসলিম পুরুষরা চরম ভাবে লাঞ্ছিত হয় ও অসহায়বোধ করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ২০-৩০ জন মিলে একজন নারীকে ধর্ষণ করত এবং ধর্ষণ শেষে তাঁদের গোপনাঙ্গে ধারালো তলোয়ার, ছুরি, বাঁশ অথবা লাঠি ঢুকিয়ে দিত। এই সমস্ত নারীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হত্যা করা হত। এক্ষেত্রেও প্যাটার্ন ফলো করে সন্ত্রাসীরা। তাঁরা প্রথমে নারীদের গোপনাঙ্গ ধারালো বস্তু দিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করত এবং তাঁদের স্তন কেটে দিত। এরপর হয় তাঁদের এসিড খাইয়ে অথবা এসিড ঢেলে অথবা পেট এবং গলা চিঁরে দিয়ে হত্যা করত। সাথে সাথে গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুনও লাগিয়ে দিত যাতে মৃত্যুটা আরও যন্ত্রণাদায়ক হয়। প্রায় ৯০ ভাগ ঘটনাতে এই ধরণের আলামত দেখা গেছে যা সুস্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে এটা দাঙ্গার কোন একটা নিশ্চিত উপজাত ছিল না বা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। বরং এগুলো দাঙ্গার পূর্বেই বদ্ধঘর আলোচনা সভায় বসে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল যে কীভাবে মুসলিম নারীদেরকে চরমভাবে অপমানিত ও নৃশংসভাবে হত্যা করা যায়।
.
এভাবে পুড়িয়ে মারত যাতে খুনি-ধর্ষকগুলোকে শনাক্তকারী কোন আলামত সেই সমস্ত মৃতদেহ থেকে না পাওয়া যায়। গর্ভবতী নারী পেলে তাদের বর্বরতা আরও বৃদ্ধি পেত। এ সমস্ত ক্ষেত্রে তারা ধর্ষণের পাশাপাশি সেই নারীর পেট চিরে তাঁর ভ্রূণ বের করে ত্রিশুলে ঝুলিয়ে ঘুরত এবং আগুনে ফেলে দিত। এছাড়াও তারা মা-মেয়ে কম্বিনেশন খুজত সবচেয়ে বেশি এবং মা-মেয়েকে একসাথে ধর্ষণ করত যাতে তাঁদের পরিবারগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
.
ছোট ছোট বাচ্চাদের দেয়ালের সাথে আছড়ে মেরে ফেলত। অনেক ক্ষেত্রে শিশুদের জোরপূর্বক পেট্রোল খাইয়ে আগুন লাগিয়ে দিত। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারগুলোও কোন রক্ষা পায়নি। গুলবারগে দাঙ্গাকারীরা সেখানকার সংসদ সদস্য এহসান জাফরির বাড়িতে আক্রমণ করে। এহসান জাফরি যখন তাঁর ঘরের নারীদের ইজ্জত-আব্রু ও প্রাণ ভিক্ষা চাইছিল তখন একদল দাঙ্গাকারি তাঁর মাথা কেটে ফেলে, তারপর তাঁর শরীর আগুনে জ্বালিয়ে দেয়। সাথে সাথে তাঁর ঘরের নারীদের সাথে তারা যা করে তাইই করল। চিন্তা করুন একজন সংসদ সদস্যর পরিবারও রক্ষা পায়নি।
.
এই কথাগুলো লিখলাম যাতে মুসলিমরা তাঁদের এই বিকট শয়তানের পুজারি শত্রুদের চিনতে পারে। এই শত্রুরা চায় শুধু মুসলিমের রক্ত। মুসলিমরা যাতে বুঝতে পারে এই নাজাস খবিস ইবলিশের বাহিনী মুমিনদের জান-মালের সাথে কি করতে চায়। আজ সতর্ক না হলে কাল আপনার কাছেও আসবে একই রক্তক্ষুধা মিটাতে। তাই সময় থাকতে আল্লাহ্র কাছে ফিরুন এবং দোয়া করুন আল্লাহ তা'আলা যেন আমাদেরকে শক্তি দেন যেন এই বর্বর, অসভ্য, ধর্মান্ধ আধা-মানবদের বিরুদ্ধে আমরা জয়ী হতে পারি।
.
দাঙ্গার পর একটি আন্তর্জাতিক তথ্য সংগ্রহকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে একটি নারীভিত্তিক কমিটি তৈরি হয় যারা গুজরাট দাঙ্গার সময় মুসলিম নারীদের উপর হওয়া যৌন সন্ত্রাসের ব্যাপারে অনুসন্ধান চালায়। এই কমিটিতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি দেশের প্রতিথযশা নারী বিশেষজ্ঞরা ছিলেন। তারা অনুসন্ধান চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে যৌনসন্ত্রাসকে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা রাজ্যের মুসলিম নারীদেরকে দৈহিক ও মানসিক ভাবে সম্পূর্ণ সন্ত্রস্ত ও ধ্বংস করার সুপরিকল্পিত কৌশল হিসেবে নেয়। এমনকি তারা বলে যে বীভৎসতায় তা বসনিয়ার যুদ্ধে মুসলিম নারীদের উপর হওয়া যৌন নির্যাতনকেও হার মানায়।
.
প্রায় আড়াইশ'র অধিক নারীকে গণধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা করা হয় (এটা শুধু সেই সমস্ত ঘটনা যেখানে পুড়িয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। মোট ধর্ষণের সংখ্যা হিসেবে নিলে তা আরও কয়েকগুণ হয়ে যাবে।)
.
সবগুলো ঘটনাতেই একই ধরণের প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়। প্রথমে দাঙ্গাকারীরা সবাই মিলে মুসলিম মহিলাটিকে ধরে বাইরে নিয়ে আসত। তারপর একে একে তাঁর সব কাপড় খুলে সম্পূর্ণ নগ্ন করে তাঁকে রাস্তায় হাঁটাত (এঁরা সেই সমস্ত নারী যাঁদের হয়ত তাঁদের মাহরাম ছাড়া কেউ কণ্ঠও শুনেনি, চেহারা দেখা তো দূরের কথা। বিশেষত এই সমস্ত নারীদের দিকেই সন্ত্রাসীদের আগ্রহ ছিল বেশি কারণ এতে মুসলিমদের চূড়ান্তভাবে অপমান করা যাবে এবং এই পবিত্রতা রক্ষাকারী নারীদের সারাজীবনের জন্য মানসিকভাবে অপ্রকৃতস্থ করে দেয়া যাবে যদি তাঁরা বেঁচে যায় )। তারপর তাঁদের অনাবৃত গায়ে (বিশেষত স্তন এবং নিতম্বে) ধারালো বস্তু দ্বারা বিভিন্ন যুদ্ধহুংকার যেমনঃ "জয় শ্রী রাম অথবা ত্রিশুল" এঁকে দিত। এরপর শুরু হত পালাক্রমে ধর্ষণ। নারীর বয়স এখানে মুখ্য নয়। ১২-২০ বছরের মেয়েদেরকে হয়ত ৬০ বছরের বাবার বয়সী সন্ত্রাসীরা গণধর্ষণ করত, আবার এমনও হয়েছে ৪০ বছর বয়সী নারীদেরকে তাঁদের ছেলের বয়সী ১৪-১৫ বছরের সন্ত্রাসীরা মিলে ধর্ষণ করেছে। এমনকি ষাটোর্ধ নারীদেরকেও ছাড়া হয়নি শুধুমাত্র মুসলিম নারী বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্ত নারীদের সবার সামনে মাঝ-রাস্তায় ধর্ষণ করা হত।
.
অন্যান্য ক্ষেত্রে ঘরের ভিতর ঢুকে ঘরের পুরুষ সদস্যদের সামনে তাঁদের নারীদেরকে সবাই মিলে বলাৎকার করত যাতে মুসলিম পুরুষরা চরম ভাবে লাঞ্ছিত হয় ও অসহায়বোধ করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ২০-৩০ জন মিলে একজন নারীকে ধর্ষণ করত এবং ধর্ষণ শেষে তাঁদের গোপনাঙ্গে ধারালো তলোয়ার, ছুরি, বাঁশ অথবা লাঠি ঢুকিয়ে দিত। এই সমস্ত নারীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হত্যা করা হত। এক্ষেত্রেও প্যাটার্ন ফলো করে সন্ত্রাসীরা। তাঁরা প্রথমে নারীদের গোপনাঙ্গ ধারালো বস্তু দিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করত এবং তাঁদের স্তন কেটে দিত। এরপর হয় তাঁদের এসিড খাইয়ে অথবা এসিড ঢেলে অথবা পেট এবং গলা চিঁরে দিয়ে হত্যা করত। সাথে সাথে গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুনও লাগিয়ে দিত যাতে মৃত্যুটা আরও যন্ত্রণাদায়ক হয়। প্রায় ৯০ ভাগ ঘটনাতে এই ধরণের আলামত দেখা গেছে যা সুস্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে এটা দাঙ্গার কোন একটা নিশ্চিত উপজাত ছিল না বা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। বরং এগুলো দাঙ্গার পূর্বেই বদ্ধঘর আলোচনা সভায় বসে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল যে কীভাবে মুসলিম নারীদেরকে চরমভাবে অপমানিত ও নৃশংসভাবে হত্যা করা যায়।
.
এভাবে পুড়িয়ে মারত যাতে খুনি-ধর্ষকগুলোকে শনাক্তকারী কোন আলামত সেই সমস্ত মৃতদেহ থেকে না পাওয়া যায়। গর্ভবতী নারী পেলে তাদের বর্বরতা আরও বৃদ্ধি পেত। এ সমস্ত ক্ষেত্রে তারা ধর্ষণের পাশাপাশি সেই নারীর পেট চিরে তাঁর ভ্রূণ বের করে ত্রিশুলে ঝুলিয়ে ঘুরত এবং আগুনে ফেলে দিত। এছাড়াও তারা মা-মেয়ে কম্বিনেশন খুজত সবচেয়ে বেশি এবং মা-মেয়েকে একসাথে ধর্ষণ করত যাতে তাঁদের পরিবারগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
.
ছোট ছোট বাচ্চাদের দেয়ালের সাথে আছড়ে মেরে ফেলত। অনেক ক্ষেত্রে শিশুদের জোরপূর্বক পেট্রোল খাইয়ে আগুন লাগিয়ে দিত। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারগুলোও কোন রক্ষা পায়নি। গুলবারগে দাঙ্গাকারীরা সেখানকার সংসদ সদস্য এহসান জাফরির বাড়িতে আক্রমণ করে। এহসান জাফরি যখন তাঁর ঘরের নারীদের ইজ্জত-আব্রু ও প্রাণ ভিক্ষা চাইছিল তখন একদল দাঙ্গাকারি তাঁর মাথা কেটে ফেলে, তারপর তাঁর শরীর আগুনে জ্বালিয়ে দেয়। সাথে সাথে তাঁর ঘরের নারীদের সাথে তারা যা করে তাইই করল। চিন্তা করুন একজন সংসদ সদস্যর পরিবারও রক্ষা পায়নি।
.
এই কথাগুলো লিখলাম যাতে মুসলিমরা তাঁদের এই বিকট শয়তানের পুজারি শত্রুদের চিনতে পারে। এই শত্রুরা চায় শুধু মুসলিমের রক্ত। মুসলিমরা যাতে বুঝতে পারে এই নাজাস খবিস ইবলিশের বাহিনী মুমিনদের জান-মালের সাথে কি করতে চায়। আজ সতর্ক না হলে কাল আপনার কাছেও আসবে একই রক্তক্ষুধা মিটাতে। তাই সময় থাকতে আল্লাহ্র কাছে ফিরুন এবং দোয়া করুন আল্লাহ তা'আলা যেন আমাদেরকে শক্তি দেন যেন এই বর্বর, অসভ্য, ধর্মান্ধ আধা-মানবদের বিরুদ্ধে আমরা জয়ী হতে পারি।
(Above status is taken from an unknown source but much relatable to the real incident of Gujrat pogrom that was staged by the current PM of India (then the chief minister of Gujrat). Fast forward to the present,18-years later in February 2020, more of a similar carnage with utmost brutality is happening in Delhi right at this moment.)
-এই রোমহর্ষক বিবরণটি নেওয়া হয়েছে Misbah Mahin ভাইয়ের টাইমলাইন থেকে।'
